বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে বাল্কহেডের সঙ্গে স্পিড বোর্ডের সংঘর্ষে মোঃ জালিস মাহমুদ নামে এক যাত্রী নিহত হয়েছেন। জালিশ মাহমুদের দেশের বাড়ির ঝালকাঠি, তিনি স্কয়ার ফুড এন্ড বেভারেজ ভোলা সদর এসার হিসেবে কর্মত অবস্থায় ছিল।
এছাড়াও এক পুলিশ কনস্টেবল কে আহত অবস্থায় বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ( ৫শে ডিসেম্বর) বিকেল ৩ টার দিকে কীর্তনখোলা নদী ও লাহারহাট খালে সংযোগস্থল জনতার হার্ট খেয়াঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনস্থ থাকা বরিশাল সদর থানার এসআই ওমর ফারুক জানিয়েছে এখন পর্যন্ত চারজন নিখোঁজ হয়েছে। তাদের পরিচয় পাননি বলে জানান তিনি। আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন পুলিশ কনস্টেবল হলেন মানসুর আহমেদ সে ভোলা দৌলতখান থানার কনস্টেবল।
পার্থক্ষদর্শী একজন জানান, ভোলার ভেদুনিয়া ঘাট থেকে ১০জন যাএী নিয়ে স্পিডবোটটি বরিশাল নগরীর ডিসি ঘাটের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। লাহারহাট খাল থেকে কীর্তনখোলা নদীতে প্রবেশ করার সময় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
ঘটনাস্থলে থাকা বরিশাল সদর থানার এসআই ওমর ফারুক বলেন দুর্ঘটনায় একজন নিহত হয়েছে। আহত অবস্থায় একজন বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজে ভর্তি রয়েছেম।এখন পর্যন্ত ৪জন নিখোঁজ হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। বাল্কহেডটি আটক করা হয়েছে। স্পিডবোটটি উদ্ধার ও নিখোঁজদের সন্ধান চলছে।