আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ভোলায় বাস শ্রমিক ও সিএনজি শ্রমিকদের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এই সময় ৩০ জন আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। আশঙ্কা জনক অবস্থায় দুজনকে বরিশাল প্রেরণ করা হয়েছে। ১টি বাস ও ৫টি সিএনজি পুড়ে গেছে। ভাংচুর করা হয়েছে কমপক্ষে ৩০টি সিএনজিও ৫টি বাস। বিপুল সংখ্যক আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতিতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও অবস্থা থমথমে বিরাজ করছে।মঙ্গলবার, (২৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর ভোলার বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল বাস টার্মিনালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, দীর্ঘদিন সিএনজি ও বাস মালিকদের মধ্যে সিএনজি চালক এবং স্টান নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এর যে ধরে মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে উভয় গ্রুপের মধ্যে দেওয়া পাল্টাও এবং এই পর্যায়ের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের রূপ নেয়। প্রথমে ইট পাকে নিতে নিক্ষেপ দিয়ে শুরু হলেও পরে অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে বাস ও সিএনজি শ্রমিকরা। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ, কোস্ট গার্ড, নৌবাহিনী সহ বিপুল সংখ্যক আইন শৃঙ্খলা বাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অনেক।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রিপন কুমার সরকার বলেন, আধিপত্য বিস্তার কে কেন্দ্র করে এই ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। কতজন আহত হয়েছে আমরা এখনো নিরূপণ করতে পারিনি। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন ভোলা জেলা প্রশাসক মোঃ আজাদ জাহান ও পুলিশ সুপার মোঃ শরিফুল হক