যশোর প্রতিনিধি,,, বাদী মোছাঃ রুমা খাতুন, ঝিকরগাছা থানা গ্রাম বারবাকপুর জেলা যশোর তিনি একটি মামলা করেন। খুলনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ২ মামলার নাং ( ৪২-২৩) আসামী নাজমুল হাসান (২৪) পিতার ইদ্রিস আলী, মাতা মোছাঃ শেফালী বেগম,
গ্রাম যশোর চুড়ামনকাঠি ঘোনা গ্রাম মামলার তারিখ ১৩/০৯/২০২২ প্রায় দুই বছর মামলার ওয়ারেন্ট হয়ে যায়। কিন্তু আসামীকে ধরতে পাচ্ছে না পুলিশ। আসামি বাসায় থাকে না সে থাকে গাজীপুর কালিয়াকৈর থানাধিন সফিপুর লিজ ফেশান ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেড সুপারভাইজার পদে চাকরি করে ওখানে স্থানীয়ভাবে থাকে। যখন ছুটিতে বাসায় আসে তখন আসামি পালিয়ে থাকে। আর পুলিশ যখন যায় তখন আসামী বাসায় থাকে না পালিয়ে যায়। আসামি এই নিয়ে আরো তিনটা বিয়ে করে। বিয়ে করে কিছুদিন সংসার করার পরে বাদির কাছ থেকে যৌতুকের দাবি করে আরো একটা বিয়ে করার ভয় দেখায় কিছু টাকা নিয়ার পরে সে গোপনে আরো একটা বিয়ে করে সেটা পরে জানতে পারে। তাদেরকে জোরপূর্বক ভাবে ভয় ভীতি দেখিয়ে । এবং বিভিন্নভাবে ব্ল্যাকমেল করে প্রেমের ফাঁদে ফেলে। তাদেরকে ফুসলায় ফাঁসলায়ে বিয়ে করে। বিয়ে করে কিছুদিন রাখে। রাখার পরে তাদের কাছে থেকে যৌতুকের দাবি করে। যৌতুকের টাকা না দেয়ার কারণে তাদের প্রতি শারীরিক নির্যাতন করে এবং তাদের অনেক ভয়ভীতি দেখিয়ে তাদের নির্যাতন করে। বাদী এই মামলার বিষয়টা নিয়ে কালিয়াকৈর থানায় যায় ওখানকার এসআই জানান। যশোর কোতোয়ালি থানা থেকে আমাদের একটি ইমেইল দিলে আমরা তার প্রতি একশান নিতে পারব। এই বিষয়টি নিয়ে বাদি যশোর কোতোয়ালি থানার এসআই কে জানান। যশোরের কোতোয়ালি থানার এসআই জানান। আসামি বাসায় আসলে আমাদেরকে জানাবেন। বাদী কোন উপায় না পেয়ে। এখন এই বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিক ভাইদের কাছে আসে। বাদী আরো জানান প্রশাসন ভাইদের প্রতি। দ্রুত এই আসামিকে ধরার জন্য সর্বোচ্চ সহযোগিতা চাই।