1. janapadernews24@gmail.com : janapadernews24@gmail.com janapadernews24@gmail.com : janapadernews24@gmail.com janapadernews24@gmail.com
  2. info@www.janapadernews.online : দৈনিক জনপদের নিউজ :
বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:০৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
দুর্ঘটনায় আহত জামায়াত নেতাকে দেখতে গেল ইসলামী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ। ভোলার ইলিশায় বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও প্রয়োজনীয় ঔষধ সামগ্রী বিতরণ করেছে কোস্ট গার্ড। মাওলানা আমিনুল হক নোমানী (রহ.) এর হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার পূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে পরিবর্তনে যুব উন্নয়ন সংস্থার আয়োজনে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ‎ মিথ্যা চুরির অপবাদে ১৯ বছরের যুবকে হাতা-পা ভাঙ্গার অভিযোগ- বাপ/ছেলের বিরুদ্ধে! মনপুরার এতিমখানায় শিশুদের ভয় দেখিয়ে বাবার অস্তিত্ব অস্বীকার করতে বাধ্য করার অভিযোগ এলাকা বাসির ক্ষোভ ৫৩ লাখ টাকা হাতানো ‘জ্বিনের বাদশা’ অবশেষে র‍্যাব-৮ এর হাতে আটক বিএনপির ৪৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ধনিয়া ইউনিয়ন থেকে বিশাল মিছিল অনুষ্ঠিত। ভোলায় দরজা খুলেই বাবা দেখলেন ছেলের রক্তাক্ত মরদেহ নবজাতক কন্যা সন্তান পাওয়া গেছে

শার্শার ঠেঙামারী ও গোমর বিলের পানি নিষ্কাশনের আশ্বাস

মোঃ ইমরান হোসেন হৃদয়
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৫৯ বার পড়া হয়েছে

মোঃ ইমরান হোসেন হৃদয়,, শর্শা, যশোর, প্রতিনিধি

শার্শার দক্ষিণ অঞ্চলের মাখলা, ঠেঙামারি ও গোমর বিলে জলাবদ্ধতায় জমে থাকা পানি এক সপ্তাহের মধ্যে নিষ্কাশনের আশ্বাস দিলেন শার্শা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নুসরাত ইয়াসমিন।

রুদ্রপুর ও দাউদখালী ইছামতি নদীর খালের মুখে পরিদর্শন করে তিনি কৃষকদের এ আশ্বাস দেন।

পরিদর্শনকালে তার সাথে ছিলেন, শার্শা উপজেলা কৃষি অফিসার দীপক কুমার সাহা, বাগআঁচড়া ইউনিয়নের উপ’সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আনিসুর রহমান। ৭ নং কায়বা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. রুহুল কুদ্দুস, শার্শা থানা বিএনপির সদস্য মো. শহিদুল ইসলামসহ এলাকার প্রায় পাঁচ শতাধিক কৃষকেরা। এ সময় উপস্থিত কৃষকেরা দ্রুত পারি নিষ্কাশনের দাবী জানাই।

পরে সাবেক চেয়ারম্যান রুহুল কুদ্দুস কৃষক ভাইদের কষ্ট বুঝতে পেরে কৃষকরা যতে সঠিক সময়ে ইরিধান চাষ করতে পারে এজন্য উপজেলা প্রশাসনের প্রতি দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।

উল্লেখ্য: চলতি বছরে ভারি বর্ষনে ঐ এলাকার ছোট বড় ও মাঝারি সব বিল তলিয়ে রয়েছে আষাঢ় মাসের শুরু থেকে। ১৯৭০ সালের পর থেকে ইছামতী নদী তার নাব্যতা হারিয়ে ফেলেছে। আর সেই ৫৪ বছর আগে থেকেই কপাল পুড়েছে এ অঞ্চলের চাষীদের। বিলের পানি আগের মত আর নিষ্কাশিত হতে পারে না। উপরন্ত ইছামতী নদীর উজানের পানি উপজেলার রুদ্রপুর- দাউদখালী খাল দিয়ে মাখলা ও সোনামুখি বিলে প্রবেশ করে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করে। এক বছরের মধ্যে ৬ মাস বিলের জমি পানিতে তলিয়ে থাকে। এর সমাধানের জন্য ৮০ র দশকে রুদ্রপুর- দাউদখালী খালের ওপর ৩ ব্যান্ডের স্লুইসগেট নির্মান করা হয়। কিন্তু উজানের পানি রোধ করা যায়নি। এরপর ৯০ দশকে ২০ গজ দুরত্বে আরো একটি ৫ ব্যান্ডের স্লুইসগেট নির্মান করা হয়। এতে নির্মান কাজে ত্রুটি থাকায় আগের মতই উজানের পানি প্রবেশ করে মাঠ ঘাট তলিয়ে যায়। সর্বশেষ ২০২৩ সালে দাউদখালী খালের প্রবেশ মুখে বাধ দিয়ে মেশিনের সাহায্যে পানি সেচে ঠেঙামারী বিলে ধান রোপনের ব্যাবস্থা করেন উপজেলা প্রশাসন। এবছর পানির চাপ অনেক বেশি থাকায় ও অনেক ব্যায়বহুল হওয়ায় সেটিও সম্ভব হচ্ছে না। ঠেঙামারী বিলে এখনো ৬ থেকে ৮ ফুট পানি রয়েছে। যে কারনে মৌসুমে ধানচাষ করা যাবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। মাখলা বিলে ৪০০ একর, ঠেঙামারী বিলে ৫০০ একর ও গোমর বিলে ২০০ একর জমিতে ইরিধানের চাষ করা হয়। বিলে জলাবদ্ধতার কারনে চলতি মৌসুমে মাখলা বিলে ২০০ একর, ঠেঙামারী বিলে ২৫০ একর ও গোমর বিলে ১০০ একর জমি পতিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট