মোহাম্মদ মেহেদী হাসান, মনপুরা (ভোলা)প্রতিনিধি
ভোলার মনপুরায় জমিজমা সংক্রান্তের জের ধরে নিরিহ ও অসহায় পরিবারকে মিথ্যা মামলায় হয়রানীর অভিযোগ উঠেছে । মনপুরা উপজেলার ৪ নং দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়নের নতুন বাজার গ্রামের ভুমিলোভী প্রভাবশালী মো: আবুল কাশেম, পিং:মৃত নোয়াব আলী, মোঃ হেলাল, পিং:মৌলভী ছিদ্দিক উল্যাহ,মোঃ শামিম রাজ, পিং:মোঃনুরহোসেন, মিথ্যা মামলা দিয়ে একটি নিরীহ ও অসহায় পরিবারকে হয়রানীর ঘটনা ঘটেছে।
হয়রানির স্বীকার এনায়েত হোসেন, মো:রিয়াজ, মো:আব্বাছ, সর্ব পিতা:- মোঃ বেলায়েত মাষ্টার , সর্ব সাং :-দক্ষিণ সাকুচিয়া ৩নং ওয়ার্ড, মোঃআলমগীর, পিং:- সেরাজল হক দক্ষিণ সাকুচিয়া ২ নং ওয়ার্ড, আমরুজা বেগম, স্বামি বেলায়েত মাষ্টার দক্ষিণ সাকুচিয়া ২ নং ওয়ার্ড, সর্ব উপজেলা, মনপুরা, জেলা ভোলা। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, উপজেলার ৪ নং দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ড এর নতুন বাজার গ্রামের ভুমিদস্যু,আবুল কাশেম, হেলাল, ও শামিম ৩৭.৫ শতক নাল একটি জায়গা নিয়ে তাদের দাবি করে। এর পর আমি ভোলা জজ কোটে দেওয়ানি মামলা ১-৬-১৪ সালেতাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করি। সেই মামলায় আদালতে উভয়পক্ষের কাগজপত্র ও সাক্ষ্য প্রমানের ভিত্তিতে আমাদের পক্ষে ২৮-০৪-২৪ রায় দেন। আবুল কাশেম ৩১-২০১৪ সালে দেওয়ানি মামলা বাতিল করার জন্য আফিল করে সেই আফিল কৃত মামলায় আমার পক্ষে রায় বহাল রাখে। আমার বিরুদ্দেভুমিদস্যু কাশেম, মামলা করে হেরে গিয়ে আরো ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। তারপর মামলার ডিক্রি নিয়ে আমরা সেই জমিতে গেলে তারা বাধা দেয়। আর আমাদের ফাঁসানোর জন্য তারা নিজেরাই গত ২২-১-২৫ ইং আমাদের জমির ধান লুট করে নিয়ে যায় রাতে এবং শামিম ২৭ এই লোকটি আরো ৫ বছর আগে হাতিয়ায় হুন্ডা এক্সিডেন করে তার ডান হাত ভেঙ্গে যায় সেই ভাঙ্গা হাত দেখিয়ে হাসপাতালের একটি নকল সার্টিফিকেট করে আমাদের নামে মনপুরা জজ কোকে একটি মামলা দায়ের করে এবং মিথ্যা মামলার এক নং আসামি মো: এনায়েত এখন জেল হাজতে আছেন, এবং আমাদের বিরুদ্ধে আরো মামলা হামলার হুমকি দিচ্ছেন । মো: হেলাল এর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
মনপুরা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর ডক্টর মো: তানিম হাসান জানান বর্হিঃ বিভাগীয় তে কোন জরুরী বিভাগের রোগী দেখা হয় না এই রিসিট বানোয়াট, এবং সাংবাদিক যখন জরুরী বিভাগের রেজিস্ট্রার চেক করেন রেজিস্ট্রারেও এমন কোন রুগীর নাম পাওয়া যায়নি। এবং সাংবাদিক এলাকায় গিয়ে এমন কোন ঘটনার সত্ততা খুজে পায়নি।
মনপুরা থানার এএসআই দেলোয়ার হোসেন জানান, তাদের জমিজমা নিয়ে বিরোধের জের ধরে থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে মামলা নং ৭ । তদন্তপুর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপজেলার ৪ নং দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সচিব সিদ্দিকুর রহমান কে একাধিকবার তার মুঠোফোন এ কল দিয়ে পাওয়া যায়নি,,